সোমবার ৪৬৯ কোটি ৮৯ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয় ডিএসইতে। এটি আগের দিনের চেয়ে ৫৪ কোটি ৩৯ লাখ টাকা বেশি।
Published : 07 Apr 2025, 04:43 PM
দেশের ব্ড় পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ, ডিএসইতে প্রথম বেলায় সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩৩ পয়েন্ট বাড়লেও শেষ বেলার সংশোধনে কমেছে ৮ পয়েন্ট।
আগের দিন ডিএসইতে সূচক ছিল ৫ হাজার ২০৫ পয়েন্ট।
সপ্তাহের দ্বিতীয় দিন সোমবার ৪৬৯ কোটি ৮৯ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয় ডিএসইতে। এটি আগের দিনের চেয়ে ৫৪ কোটি ৩৯ লাখ টাকা বেশি।
ডিএসইতে রোববার হাতবদল হয় ৪১৫ কোটি ৫০ লাখ টাকার শেয়ার।
সোমবার সকাল ১০টায় সূচকের উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু হলে প্রথম দেড় ঘণ্টায় সূচক ৩৩ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ২৩৯ পয়েন্ট হয়।
শেষ বেলায় শেয়ার বিক্রির চাপে দর সংশোধনে যায় সূচক। এতে অর্জিত মূল্য সূচকের পুরোটা হারিয়ে চূড়ান্তভাবে আগের দিনের চেয়ে ৮ পয়েন্ট কমে দাঁড়ায় ৫ হাজার ১৯৬ পয়েন্ট।
এদিন লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ১৫০টির, কমেছে ১৯১টির। আগের দরে লেনদেন হয় ৫৭টির।
ডিএসইর লেনদেন তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, একক খাত হিসেবে সার্বিক লেনদেনে প্রথম অবস্থানে চলে আসে ওষুধ ও রসায়ন। ১০৭ কোটি ২০ লাখ টাকা বা মোট লেনদেনের ২৩ দশমিক ৭৯ শতাংশ অবদান রাখে খাতটি।
পরের অবস্থানে থাকে বিবিধ খাত, খাদ্য ও আনুসঙ্গিক খাত। এর পরের অবস্থানে ছিল প্রকৌশল, ব্যাংক ও বস্ত্র খাতের শেয়ার।
সবচেয়ে বেশি সংখ্যক শেয়ারের দর পতন হয় বস্ত্র খাতের প্রতিষ্ঠানে।
দিন শেষে ক্লোজিং প্রাইস বিবেচনায় ডিএসইতে শেয়ার দর বৃদ্ধিতে শীর্ষে উঠে আসে মাইডাস ফাইন্যান্স, ড্যাফোডিল কম্পিউটার্স ও দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স।
অন্যদিকে দর হারানোর শীর্ষে চলে আসে এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিলস, স্টাইল ক্র্যাফট ও খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং।