০৭ মে ২০২৫, ২৩ বৈশাখ ১৪৩২
কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স এডিটর, নেক্সাস টেলিভিশন। সংবিধান ও জীবনানন্দ দাশ নিয়ে গবেষণা করেন। এ পর্যন্ত তার লিখিত ও সম্পাদিত বইয়ের সংখ্যা প্রায় ১৫টি। এর মধ্যে ‘জীবনানন্দের মানচিত্র’ বইয়ের জন্য ২০২১ সালে পেয়েছেন ‘কালি ও কলম পুরষ্কার’। তার অন্যান্য বইয়ের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ‘সংবিধানের রাজনৈতিক বিতর্ক’, ‘সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী: আলোচনা-তর্ক-বিতর্ক’, ‘সরকারি বিরোধী দল’, ‘উন্নয়নপাঠ: নদী ও প্রাণ’ ইত্যাদি।
ধরা যাক তারেক রহমানের দেশে ফেরাটা এখনও ঝুঁকিপূর্ণ। কিন্তু একজন প্রকৃত রাজনীতিবিদ বা সম্ভাব্য প্রধানমন্ত্রী কি সেই ঝুঁকিটা নেবেন না?
সাংবাদিকদের পেশাগত সুরক্ষায় বেশ কিছু সুপারিশ করেছে গণমাধ্যম কমিশন। একইভাবে সাংবাদিকের জন্য ঝুঁকি ভাতা, বিমা ও পেনশন চালু করার সুপারিশ করেছে শ্রম সংস্কার কমিশনও।
আসামির সঙ্গে সমঝোতা করতে গিয়ে পুলিশের বিরুদ্ধে টাকা নেয়ার যে অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে, সে টাকার ভাগ মামলার বাদীরাও পান বলে শোনা যাচ্ছে। আবার মামলা থেকে নাম বাদ দেয়ার জন্য বাদী আবেদন করবেন— এই মর্মে অনেক আসামির কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা নিয়েছেন, এরকম অভিযোগও পাওয়া গেছে।
বাংলাদেশের বাস্তবতায় এ কথা বললে অত্যুক্তি হবে না যে, আইনের নিজস্ব গতি বলে কিছু নেই। গতি নির্ধারিত হয় প্রধানত রাজনৈতিকভাবে। এর সঙ্গে অনেক সময় যুক্ত হয় ক্ষমতা, অর্থ ও অন্যান্য চাপ।
বিশেষ পরিস্থিতিতে ক্ষমতা গ্রহণ করলেই কি সেই সরকারটি নির্বাচিত, বৈধ বা সাংবিধানিক হয়ে যায়? নির্বাচনের মধ্য দিয়ে লুটেরা মাফিয়া শ্রেণি ক্ষমতায় আসে— এই যুক্তিতে কি নির্বাচনি ব্যবস্থাটি বাতিল করে দিতে হবে?
নিকট অতীতেও আমরা দেখেছি নির্বাচন কমিশন সাংবিধানিকভাবে স্বাধীন প্রতিষ্ঠান হলেও রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন কারা পাবে বা পাবে না, সেখানে সরকারের ব্যাপক ভূমিকা থাকে।