১৭ এপ্রিল ২০২৫, ৪ বৈশাখ ১৪৩২
তুখোর আড্ডাবাজ, প্রাণবন্ত কথাবার্তা আর বন্ধুবৎসল হৃদয়ের অধিকারী এ মানুষটির জন্ম ১৯৭০ সালের ১ অক্টোবর, পঞ্চগড় জেলার বোদা উপজেলায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর। বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংগঠন এবং সংবাদপত্রে কাজ করেছেন। বিশেষত, দৈনিক সংবাদ-এর সম্পাদকীয় বিভাগে সাত বছর কাজ করার অভিজ্ঞতা তাকে লেখালেখির জগতে প্রতিষ্ঠিত করে। বর্তমানে একটি বেসরকারি ব্যাংকে কর্মরত রয়েছেন। তার রচিত বইয়ের কয়েকটি– ‘শেয়ালতন্ত্র জিন্দাবাদ’; ‘নারী ও দারিদ্র্য’; ‘নির্যাতিত নারী, উপেক্ষিত মানবাধিকার’; ‘নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন: চ্যালেঞ্জ ও করণীয়’; ‘ধর্ষণের মনস্তত্ত্ব’; ‘বাংলাদেশের আদিবাসী নারীর চালচিত্র’ (ঈশানী চক্রবর্তীর সঙ্গে যৌথভাবে); ‘প্যাঁচের রাজনীতি, রাজনীতির প্যাঁচ’।
দিনশেষে তাই সেরা হওয়ার হাজার বছরের পুরনো মারামারিই দেখতে পাই আমরা— কখনো ঢাকা কলেজের গেটে, কখনো বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে, আবার কখনো পাড়ার মোড়ে কিংবা রাজপথে।
একদিন হয়তো ঢাবির নামও বদলাতে হবে— কারণ ‘বিশ্ববিদ্যালয়’ শব্দটাই তো সংস্কৃত থেকে এসেছে! তখন এই প্রতিষ্ঠানকে হয়তো বলা হবে— ‘উচ্চতর জ্ঞান সংরক্ষণ ও বিতরণ কারখানা, ঢাকা শাখা’।
সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ার দায় আমাদের সবার। ভারতের সাম্প্রদায়িক সহিংসতার সঙ্গে বাংলাদেশের তুলনার খেলায় নয়, বিবেকের দৃষ্টিতে বিচার করলেই কেবল সত্য প্রতিষ্ঠিত হতে পারে।
ভূ-রাজনৈতিক বাস্তবতায় বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সুসম্পর্ক শুধু দ্বিপাক্ষিক নয়, বরং আঞ্চলিক শান্তি এবং স্থিতিশীলতার জন্যও জরুরি।
দেশি-বিদেশি খেলোয়াড়েরা দেশকে অশান্ত করে তাদের কায়েমী স্বার্থ হাসিল করতে চায়। বুঝে বা না বুঝে কেউ যদি এই অদৃশ্য ষড়যন্ত্রকারীদের ফাঁদে পা দিয়ে সংকটকে আরও তীব্রতর করে তোলে, তাহলে সর্বনাশ ঠেকানো অসম্ভব হয়ে পড়বে।
তুলসী গ্যাবার্ডের বক্তব্যে বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থার উত্থান, সংখ্যালঘু নির্যাতন এবং সন্ত্রাসবাদের হুমকিকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এই পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ কি আসলেই বিপদে পড়তে যাচ্ছে?