১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২
পুলিশ জানায়, প্রাথমিকভাবে মৃত্যুর কারণ জানা যায়নি।
পুলিশ জানায়, কী কারণে তাকে হত্যা করা হয়েছে তা এখনও জানা যায়নি।
ওই শিশুর মা তার হাতে ধরে রাখলেও ড্রেনের স্রোতের কারণে একপর্যায়ে ছুটে গিয়ে নিখোঁজ হয়েছিল।
পুলিশ জানায়, শিশুটির মুখে পোড়া ক্ষতবিক্ষত চিহ্ন রয়েছে।
“নিহতের পেটে ছুরির আঘাতের চিহ্ন এবং গলায় প্লাস্টিকের রশি পেঁচানো ছিল।”
প্রতিবেশীরা বলছে, রাহাতের সঙ্গে লামিয়ার দীর্ঘদিন ধরে দাম্পত্য কলহ চলছিল।
গৃহকর্তাকে একটি কলাবাগান থেকে নেশাগ্রস্ত অবস্থায় আটক করা হয় বলে দাবি পুলিশের।
পরিবারটি ওই এলাকায় ভাড়া বাসায় উঠেছিল গত মাসের শেষের দিকে, স্থানীয়দের বরাতে বলছে পুলিশ।