১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২
“কাগজপত্র না দেখে রক্ত পুশ করা ঠিক হয়নি; এটি একটি মারাত্মক ভুল।”
জার্মানির প্যালিয়েটিভ কেয়ারের এই চিকিৎসক ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০২৪ সালের জুলাইয়ের মধ্যে ১২ নারী ও ৩ পুরুষ রোগীকে হত্যা করেছেন বলে অভিযোগ আছে।
প্রথমবারের মতো বিজ্ঞানীরা শরীরের ত্বক থেকে মস্তিষ্ক পর্যন্ত ব্যথা অনুভব করার জন্য দায়ী স্নায়ু পথে বৈদ্যুতিক কার্যকলাপের ভ্রমণ দেখেছেন বিজ্ঞানীরা।
পাঁচ দাবিতে দেশের সব সরকারি হাসপাতালে কর্মবিরতিতে গেছেন চিকিৎসকরা। কেবল জরুরি সেবা চালু রেখে ইনডোর ও আউটডোর সেবা বন্ধ রেখেছেন তারা। তাতে দুর্ভোগে পড়েছেন চিকিৎসা প্রত্যাশী রোগীরা।
“সব মিলিয়ে আপনাদের দাবি-দাওয়াগুলো পূরণে আমরা ১২ সপ্তাহ সময় চেয়েছি।“
দাবি আদায় না হলে মঙ্গলবার থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য পূর্ণ দিবস কর্মবিরতিতে যাবেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা।
শনিবার বেলা ১১টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ট্রেইনি চিকিৎসকরা অবস্থান নেবেন।
ঘটনার প্রতিবাদ করায় মারা যাওয়ার রোগীর স্বজনদের মারধর করার অভিযোগও উঠেছে।