১৭ মার্চ ২০২৫, ২ চৈত্র ১৪৩১
১২৩ মিটার উচ্চতার সবচেয়ে বড় রকেট স্টারশিপ মঙ্গল গ্রহে মানবঘাঁটি স্থাপনে মাস্কের উচ্চাভিলাসী কাঙ্ক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
লক্ষ্য হচ্ছে, চারজন নতুন ক্রু সদস্যকে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন বা আইএসএসে পাঠানো এবং ফিরতি যাত্রায় সুনিতা উইলিয়ামস ও বুচ উইলমোরকে পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনা।
বুধবার নাসা-স্পেসএক্সের এই যৌথ মিশনটি সফল হলে রোববারের আগেই তাদের পৃথিবীতে ফিরে আসা সম্ভব হত।
স্পেসএক্স-এর স্টারশিপ রকেট পরীক্ষার অষ্টম মিশন এটি। টানা দ্বিতীয়বারের মতো উৎক্ষেপণের সময় বিস্ফোরিত হলো রকেটটি।
রকেটটি নিয়ে তদন্ত চললেও স্পেসএক্সকে নিজেদের স্টারশিপ মিশন পরিচালনা চালিয়ে যাওয়ার অনুমতি দিয়েছে মার্কিন ‘ফেডারেল এভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন’ বা এফএএ।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এরপর রকেটের এসব টুকরা পোল্যান্ডে বিধ্বস্ত হয় ও ইউক্রেনে গিয়েও পড়তে পারে।
ভারতের এই নিজস্ব জিপিএস সিস্টেমের নাম ‘ইন্ডিয়ান রিজিওনাল ন্যাভিগেশন সিস্টেম’ বা ন্যাভিক। এটি পাঁচটি স্যাটেলাইটের একটি গুচ্ছ।
এ ব্যর্থতার ভিডিও নিজের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স-এ শেয়ার করে মাস্ক লিখেছেন, “সাফল্য অনিশ্চিত হলেও বিনোদন কিন্তু নিশ্চিত!”