১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২
সৌরজগতের অন্যতম রহস্যময় গ্রহ ইউরেনাসকে বোঝার ক্ষেত্রে এটি বড় ধরনের অগ্রগতি বলে দাবি করেছেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা।
মহাকাশে থাকাকালীন ক্রুরা প্রায় তিন মিনিটের মতো ওজনহীনতায় মহাকাশে ভেসে বেড়ান ও ক্যাপসুলের বড় জানালা থেকে পৃথিবীর দৃশ্য উপভোগ করেন তারা।
এখন পর্যন্ত ৫২ জনকে মহাকাশে নিয়ে গিয়েছে মার্কিন বিলিয়নেয়ার ও ই কমার্স কোম্পানি অ্যামাজনের প্রধান নির্বাহী বেজোসের কোম্পানিটি। যার মধ্যে তিনিও ছিলেন।
‘কেপলার কমিউনিকেশনস’ অপটিক্যাল রিলে নেটওয়ার্কের অংশ হিসেবে থাকা এসব নোড ভূমির অবকাঠামো থেকে পৃথিবীর নিম্ন কক্ষপথে স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারবে।
মহাকাশ গবেষণা সংক্রান্ত ‘আর্টেমিস চুক্তি’ সইয়ের ফলে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণায় সহযোগিতা ক্ষেত্র নতুন অধ্যায়ে পৌঁছাল। চুক্তিটির মাধ্যমে মর্যাদাপূর্ণ আন্তর্জাতিক মহাকাশ জোটের অংশীদার হবে বাংলাদেশ।
এ বিশেষ ধরনের বামন জোড়াটি এক ঘনিষ্ঠ কক্ষপথে আবদ্ধ রয়েছে এবং শেষ পর্যন্ত এরা একে অপরের সঙ্গে সংঘর্ষ করবে, যার ফলে তৈরি হবে ‘টাইপ ১ এ’ সুপারনোভা।
“প্রতিটি উল্কাপিণ্ডের পতন আমাদের একটি নতুন সূত্র দিয়েছে এবং এখন আমরা আরও বড় ছবিটি দেখতে শুরু করেছি।”
এই প্রাচীন আলো কোটি কোটি বছর ধরে মহাকাশে ভ্রমণ করে আসছে এবং এটিই গবেষকদের আদি মহাবিশ্বের ছবি দিয়েছে।