১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২
“বাংলাদেশ বিশ্বব্যাংক ও এডিবির কাছ থেকে বাজেট সহায়তা পাবে কি না নির্ভর করছে আইএমএফের বার্তার উপর। এখানেই ঋণ ছাড়ের গুরুত্ব।”
বিনিময় হার বাস্তবিক অর্থে বাজারভিত্তিক করা এবং পণ্য সরবরাহের বাজার ব্যবস্থাপনাকে এখনও চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন অর্থনীতিবিদরা।
ডলারের বিনিয়ম হার আগামী জানুয়ারিতে আরও স্থিতিশীল হবে, বলেছেন আহসান মনসুর।
এ নিয়ে সরকারের পালাবদলে আহসান এইচ মনসুর গভর্নর হওয়ার পর দ্বিতীয়বারের মত নীতি সুদহার বাড়ানো হল; চলতি বছরের বাড়ল চারবার।
মানি চেঞ্জার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশর সভাপতি এম এস জামান বলছেন, পুরো দেশ সাত দিন বন্ধ থাকার কারণে ডলার সরবরাহ কমে গেছে, তাই এ সংকট।
বাজার ব্যবস্থায় নিবিড় তদারকি করে মূল্যস্ফীতি সামাল দেওয়া, কর্মসংস্থান ও বিনিয়োগ বাড়ানো এবং অতি জরুরিভাবে রিজার্ভ বাড়ানোর তাগিদ অর্থনীতিবিদদের।
ডলারের মূল্য আগের অবস্থায় থাকলে ভর্তুকি বাবদ খরচ আরও প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা কমত বলে মনে করেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা।
স্মার্ট রেট না থাকায় সুদহার ঠিক করতে ২০২০ সালের এপ্রিলের আগের অবস্থানে চলে গেল ব্যাংক খাত।