০৪ মে ২০২৫, ২১ বৈশাখ ১৪৩২
“সব ধরনের মসলাজাতীয় পণ্যের দাম স্থিতিশীল আছে। সরবরাহেও কোনো টান নেই,” বলেন সাত তলা বাজারের এক বিক্রেতা।
ফরিদপুরের সালথা উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা সুদর্শন শিকদার বলেন, “কারা এসব ঘর পেয়েছে সে বিষয়েও আমাদেরকে অবগত করা হয়নি।”
অধ্যাপক সাইফুল বলেন, “সরকারের যে পরিসংখ্যান আছে, সেখানে হাত দেওয়া দরকার। সঠিকভাবে উৎপাদন, সরবরাহ, চাহিদা নির্ণয় করা দরকার। শুধু পেঁয়াজ না, আলু, চালসহ অন্যান্য পণ্যের ক্ষেত্রও এটা জরুরি।”
“গেল সপ্তাহেও পেঁয়াজের কেজি ৩৫ থেকে ৪০ টাকা ছিল। এখন ৫০ থেকে ৬০ টাকা বিক্রি করতে হচ্ছে।”
“বর্তমানে ফরিদপুরের বাজারগুলোতে পাইকারি পেঁয়াজের দর রয়েছে মণ প্রতি এক হাজার একশ থেকে এক হাজার ২৫০ টাকা পর্যন্ত।”
পেঁয়াজ তোলার পর গোপালগঞ্জে সেই জমিতে পাটের চাষাবাদ করা হয়।
লোকসানে থাকায় ঈদের কেনাকাটা করতে পারেননি মানিকগঞ্জের অধিকাংশ পেঁয়াজ চাষি।
পেঁয়াজের ভালো উৎপাদনের পর ফরিদপুরে বাম্পার ফলন হয়েছে বীজের।