১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২
“গত ছয় বছরের মধ্যে চারবার বাংলাদেশ নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জে গ্লোবাল চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। এখান থেকে ভবিষ্যতে বিজ্ঞানী, প্রকৌশলী, এমনকি নভোচারীও উঠে আসবে।”
বিজ্ঞানীরা বলছেন, গ্রহটির বায়ুমণ্ডল দেখে সেখানে প্রাণ সংশ্লিষ্ট দুটি গ্যাসের অন্তত একটির রাসায়নিক চিহ্ন আছে বলে মনে হচ্ছে। পৃথিবীতে এ গ্যাসগুলো পাওয়া যায় সামুদ্রিক ফাইটোপ্ল্যাঙ্কটন ও ব্যাকটেরিয়াতে।
সৌরজগতের অন্যতম রহস্যময় গ্রহ ইউরেনাসকে বোঝার ক্ষেত্রে এটি বড় ধরনের অগ্রগতি বলে দাবি করেছেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা।
এর ফলে নাসার সঙ্গে বাংলাদেশের মহাকাশ গবেষণার দ্বার উন্মোচিত হল।
মহাকাশ গবেষণা সংক্রান্ত ‘আর্টেমিস চুক্তি’ সইয়ের ফলে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণায় সহযোগিতা ক্ষেত্র নতুন অধ্যায়ে পৌঁছাল। চুক্তিটির মাধ্যমে মর্যাদাপূর্ণ আন্তর্জাতিক মহাকাশ জোটের অংশীদার হবে বাংলাদেশ।
৭ থেকে ১০ এপ্রিল পর্যন্ত ৪ দিনব্যাপী বিনিয়োগ সম্মেলন শুরু হচ্ছে ঢাকায়। এই আয়োজন সরাসরি সম্প্রচার হবে স্টারলিংক স্যাটেলাইটের মাধ্যমে। চুক্ত হবে মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা’র সাথেও।
“প্রতিটি উল্কাপিণ্ডের পতন আমাদের একটি নতুন সূত্র দিয়েছে এবং এখন আমরা আরও বড় ছবিটি দেখতে শুরু করেছি।”
তাদেরই স্টারলাইনার নভোযান প্রথমবারের মতো গত বছরের ৫ জুন মহাকাশ স্টেশনে যাত্রা করে। এতে অংশ নিয়েছিলেন নাসার নভোচারী ব্যারি উইলমোর ও সুনিতা উইলিয়ামস।