১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২
এই ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজানো যেত, স্বচ্ছতা ও দক্ষতার সঙ্গে প্রান্তিক মানুষের অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করা যেত। কিন্তু এক ঝটকায় বাতিল করে দেওয়া মানে তাদের অস্তিত্বকেই অস্বীকার করা।
১১ সদস্যের এ কমিটিকে ৩০ কর্মদিবসের মধ্যে সরকারের কাছে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
এর আগে ৭১৭ জনের নিহতের তালিকা প্রকাশ করেছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর; আর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ১৫৮১ জন নিহত হওয়ার তথ্য দিয়েছিল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রে সংবাদ সম্মেলনে পদত্যাগের দুটি কারণ উল্লেখ করেছেন তারা।
কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় ১৬ জুলাই রংপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে গুলিতে নিহত হন আবু সাঈদ।
এটির তথ্য প্রতিটি জেলায় ডিসিদের নেতৃত্বে গঠিত কমিটির কাছে পাঠানো হবে। এই কমিটি তথ্য যাচাই বাছাই শেষে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে চূড়ান্ত তালিকা দেবে, সংবাদ সম্মেলনে বলেছে স্বাস্থ্যবিষয়ক উপ কমিটি।
এর আগে গত ৯ সেপ্টেম্বর মন্ত্রণালয়ের প্রাথমিক তালিকায় নিহতের সংখ্যা ৬৩১ বলা হয়েছিল।
এ তালিকায় কেবল ‘গণ-অভ্যুত্থানের পক্ষে শহীদ ও আহতদের’ নাম অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।