০৪ মে ২০২৫, ২১ বৈশাখ ১৪৩২
“আমরা আশাবাদী যে কেবল চলতি মাসের বিলের সমান অর্থ নয়, বরং পুরনো বকেয়া পরিশোধ করা হবে,” বলেন আদানি পাওয়ারের প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা।
এর আগে তদন্তে নেমে আদানির বিদ্যুৎ আমদানিতে প্রায় ৪০ কোটি ডলারের শুল্ক 'ফাঁকির' প্রমাণ পায় এনবিআর।
শনিবার বিদ্যুৎ ভবনে ফোরাম ফর এনার্জি রিপোর্টার্স বাংলাদেশ এর সেমিনারে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা বক্তব্য দেন। তিনি বলেন, এলএনজি সরবরাহ বন্ধ করতে চেয়েছিল কাতার। সরকার এখন লেইট পেমেন্ট দেয়া শুরু করেছে।
“তারা কোনও কিছুতেই ছাড় দিতে চায় না, এমনকি এক মিলিয়ন ডলারও না,” বলেন এক সূত্র।
আদানির সঙ্গে যেসব মতবিরোধ তৈরি হয়েছিল তা মিটেছে কি না, এ প্রশ্নের উত্তর রয়টার্সকে দেননি পিডিবি চেয়ারম্যান রেজাউল করিম।
“আমার বিশ্বাস, এখন যদি আদানি শ্রীলঙ্কায় বিদ্যুৎ বিক্রি করতে চায়, তাহলে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের অনুমোদন নিতে হবে”, বলেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান।
শিগগিরই দুই পক্ষ বৈঠকে বসবে বলে জানিয়েছেন আদানির এক কর্মকর্তা।
উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান বলেছেন, আদালত নির্দেশ না দিলে আদানির চুক্তি বাতিল করা হবে না; তবে দাম কমাতে বলা হবে।