১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২
“বাংলাদেশকে করব্যবস্থা সংস্কারের বিষয়ে আরও বেশি গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন।”
“বাংলাদেশ বিশ্বব্যাংক ও এডিবির কাছ থেকে বাজেট সহায়তা পাবে কি না নির্ভর করছে আইএমএফের বার্তার উপর। এখানেই ঋণ ছাড়ের গুরুত্ব।”
২০২৫-২৬ অর্থবছরে বাংলাদেশের কর-জিডিপি অনুপাত ৯ শতাংশে উন্নীত করতে হলে ৫ লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আহরণ করতে হবে।
আর্থিক খাতের সংস্কার ও অভ্যন্তরীণ আর্থিক ব্যবস্থাপনা শক্তিশালীকরণের জন্য বেশি কিছু পরামর্শ মানার শর্ত রয়েছে আন্তর্জাতিক অর্থায়নকারী সংস্থাটির।
মূল্যস্ফীতি ৮ শতাংশের ঘরে নেমে না আসা পর্যন্ত এ বিষয়ে পুরো শর্ত বাস্তবায়নে কিছুটা বিলম্ব করার কথা বলেছেন গভর্নর।
“আইএমএফের গুরুত্বের জায়গাটা হল রেভিনিউ জেনারেশন।”
আইএমএফ প্রতিনিধিদের সঙ্গে ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত বিভিন্ন দিনে বৈঠক হবে, বলেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র।
“অনেকে মনে করছে, আমরা সব ভিক্ষা করে নিয়ে আসছি, টাকা পয়সা। আমরা কিন্তু সব নিয়ম কানুন, শর্ত মেনে কাজ করছি।”