২৬ এপ্রিল ২০২৫, ১৩ বৈশাখ ১৪৩২
ছড়াকার, প্রাবন্ধিক ও কলাম লেখক। অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে প্রফেশনাল ইংরেজি পরীক্ষার পরীক্ষক হিসেবে কাজ করেন। প্রকাশিত বইয়ের মধ্যে রয়েছে, ‘ছড়ায় গড়ায় ইতিহাস’, ‘শুধু ছড়া পঞ্চাশ’, ‘কৃষ্ণ সংস্কৃতির উত্থান পর্বে’, ‘তৃতীয় বাংলার চোখে’, ‘দূরের দুরবিনে স্বদেশ’ উল্লেখযোগ্য। ‘The Victorious Nation’ তার গবেষণাগ্রন্থ।
জনতা-জনার্দন আরও একটি দলের আত্মপ্রকাশ নিয়ে প্রশ্ন তুলতেই পারে। দল গঠন ও বিলীন হওয়ার অনেক ঘটনাও তাদের মনে আসতে পারে। কেউ কেউ জানতে চাইতে পারে গণতন্ত্রে উত্তরণের গল্পটা কতদূর এগিয়েছে?
রাজনীতি, সমাজ, অর্থনীতি— সবক্ষেত্রেই অপমান করা আর অপমান করে আনন্দ পাওয়া আমাদের স্বভাব হয়ে গেছে। আমাদের নিজের মানুষ সে শাসক হোক বা সাধারণ— তার অপমানে এত বিকৃত আনন্দ আগে দেখিনি।
আমরা বিশ্বাস করি মানুষের প্রতি বিশ্বাস হারানো পাপ। গাজা থেকে ইউক্রেইন সব দেশ ও জাতিতে শান্তি নামুক। নামুক আমাদের নিজেদের দেশেও।
প্রশ্ন হচ্ছে, আমরা কি সামনের দিকে এগিয়ে যাব? যদি যেতে হয়, তবে আমাদের গৌরবময় অতীত এবং তার ফসলকে সবার জন্য উন্মুক্ত করতে হবে।
মুশকিলে পড়লেন সৈয়দ মুজতবা আলী। যদিও পূজার আচার-নিয়ম জানতেন তিনি। তাই বলে বামুন সেজে সৈয়দ যাবেন সরস্বতীর পূজা করতে? অবশেষে বৃদ্ধার অনুরোধ এবং তার নাতনির উপোস মুখ উপেক্ষা না করতে পেরে গেলেন তাদের বাড়িতে। বিশুদ্ধ সংস্কৃত মন্ত্রোচ্চারণে, নিয়ম-পদ্ধতি মেনে পূজা সারলেন।
কে কার জন্য কি করলো তার মুখের দিকে তাকিয়ে চলে না ইতিহাস। নিজস্ব গতিতে চলা সময়ে চট্টগ্রামের শেষ বিপ্লবী বিনোদ বিহারী চৌধুরী চিরকাল তাঁর জায়গায় থাকবেন । তাঁর অবদান লেখা থাকবে ইতিহাসের পাতায় পাতায়।