প্রয়োজনে খুব গরমে একটি হাতপাখা দিতে পারি তোমাকে।
তুমি কি নেবে, লাভ আছে কোন তোমার এসি রুমে!
তারপরেও মনে পড়ে জলে ডুবে পদ্মের শালুক খায় পাতিহাঁস
তার পাখনায় জেগে ওঠে উজ্জল সোনালী রঙ।
তুমি কি কখনও নিজ হাতে ফুটিয়েছ পদ্মের মুকুল?
পুরোনো প্রেমের কথা বলতে গিয়ে অজান্তে ফুটে ওঠে
কারে কারো হাতে গোলাপী পদ্মের মুকুল-
নতুন প্রেমিক যুগল তুলতে যায় কি কখনও পদ্ম
জলে নেমে ডগার কাটার আঘাত সয়ে –
প্রয়োজন কি পড়ে তাদের? এর সাথে তুলনা কি হয়
পল্লীর রাস্তার কোন রঙ চটা বাসের! প্রেম কি কখনও কখনও
এমন রঙ চটা বাস হয়? এই সব ভাবনা কেবলই আসে
হাতপাখার বাতাসে, গরমে যখন কিছুটা ভিজে ওঠে শরীর।
তুমি হয়তো তখন এসির হি হি বাতাসের নিচে ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের সুদ হিসেব
করো নতুন প্রেমিকের শুদ্ধতা নিয়ে, তোমার চোখে
ভেসে ওঠে আফ্রিকার হাড় জির জিরে শিশু- তখনও কারো কারো
হাতে ফোটে পদ্মের মুকুল, চোখের কোনা জ্বালা করে আসে জল-
ভেঙ্গে যাওয়া প্লেটের মত প্রেমের খান খান রূপ দেখে।
Actually good .
Beautiful poem. Congrats Sawdesh Da.
অসাধারণ উপমা, অনিন্দ্য চিত্রকল্প, বুননের প্রয়াস। সত্যি, গহীন ভাললাগায় বুঁদ হয়ে গেলাম।
অনেক অনেক শুভ কামনা।
ভালো থাকুন সবসময়।